Posts

Showing posts from May, 2018

বোকা প্রেম

থাক'না গোপন কথা গোপনে, হোক'না প্রেম চোখে চোখে, কথা হোক শব্দের মাঝে , মিলন হোক বাতাসে বাতাসে। কল্পনার ভালবাসা গুলো এমনি হয়, প্রকাশ পায় না কোন প্রেক্ষাগৃহে। এই ভালবাসা গুলো কখনো হয় না মরণ, তবে কখনো পায় না জীবন! ভালবাসাটা কি এমন হওয়ার কথা? তাহলে প্রেম যমুনায় ভাসবে কারা!

নিষ্ঠুর হৃদয়

একটা ছেলের টাইমলাইন দেখে বুঝতে পারলাম একটা মেয়ে কতটা স্বার্থপর হলে একটা ছেলের লিখার মাঝে অক্সিজেন এর সাথে কোন পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়া গঠতে পারে। ছেলেটির প্রতিটি লিখায় ফুটে ওঠে এসেছে মেয়েটির অনৈতিক স্বার্থপরতার কথা। মেয়েটির বিয়ে হয়ে গেছে প্রায় ৪ বছর আছে আর ছেলেটি এখনো তার মিছে অনুভূতিগুলো নিয়ে লিখে। নিজেকে জ্বালিয়ে দেয় কোন এক অজানার ভালবাসার না পাওয়ার ব্যর্থতা। শুনিলাম মেয়েটি নাকি তার স্বামীর সাথে প্রবাসে থাকে এখনো কোন ছেলে সন্তান নেয় নি তাহলে তো ধরেই নিতে পারি মেয়েটি সুখেই আছে (আমার কাছে মনে হয় না মেয়েটি সুখে আছে সেও কোন একদিক থেকে আগুনের তাপ পাচ্ছে, হৃদয় ক্ষরণ অপরাধে)! যে ছেলেটির কথা বললাম সে ও প্রাবাসে থাকে।

ভার্চুয়াল বন্ধু

তর সাথে যখন আমার প্রথম কথোপকথন হয় মেসেঞ্জারে তুই আমার কথায় গুলাই ফরোয়ার্ড করেই আমাকে দিতে তুই কিছু বলতিস না। মনে আছে তর ঐ দুষ্টামি গুলো। একদিন বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম হেরেছিল তখন তর অনেক মন খারাপ ছিল,তখন তুই আমার সাথে কথা বলতে চেয়েছিলি মনে আছে। সেইদিন আমাদের মাঝে ফোনে কথা হয়। তর এখনো কি মনে পরে মাঝ রাতে কল দিয়ে তকে আমি কবিতা শুনাতাম আর তুই হেসে বলেছিলে কোন দিন কোন কবিকে বিয়ে করবি না।আমি তকে পাগলী বলতাম শুধু কারনে অকারনে তর হাসি শব্দ শুনে। তুই আমাকে একদিন আই লাভ ইউ বলেছিলি বিশ্বাস করবি কিনা তখন আমার পৃথিবীটা কেপে উঠেছিল। পরে যানতে পারলাম তাতে আমকে ব্যবহার করা হয়েছিল। তাতে আমার মন খারাপ হয় নাই, ততদিনে আমি বাস্তবিক হয়ে গিয়েছিলাম। এভাবে চলে গেল ৩ বছর এক সেকেন্ডের জন্য তকে আমার কাছে বিরক্ত মনে হয় নাই। তুই যেই দিন রাগ করেছিলি জানিস আমার খুব ভয় হয়েছিল যদি আর কথা না হয়। তখন মাথার মাঝে একটা চিন্তা আসলো যেই দিন তর বিয়ে হয়ে যাবে সেইদিন থেকে আমি কি করে থাকব তর সাথে কথা না বলে তর কারনে অকারনে হাসি গুলা না শুনে। তাই কিছুদিন দূরে ছিলাম অন্যের মাঝে হারাতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারি নাই। তখন তর থেক...

গ্রাম

জানিনা কোন উদ্দেশ্য তোমাদের থেকে দূরে কেন লুকিয়ে আছি হাজার মানুষের বিড়ে এই শহরে আমার যে মন পরে থাকে গোমতী পারে সবুজ ঘেরা গ্রামে। গ্রাম কি আমায় ভুলে যাচ্ছে নাকি আমি গ্রামকে ভুলে যাচ্ছি? এই প্রশ্ন যে আমাকে আজ খুব ভাবাচ্ছে। গ্রামের মানুষ গুলা যে কতটা সরল সোজা এই শহরে মানুষের ভিড়ে না হারেলে কি বুঝতে পারতাম! তুমি যে আমার শৈশবের খেলার মাঠ, তুমি যে আমার শৈশবে চলার প্রাণ, তুমি যে আমার শৈশবের বেড়ে উঠার নিশ্বাস। আমি কেন আজ দূরে বসে শৈশবের খেলার মাঠ, প্রাণ আর নিশ্বাসকেই খোজছি। জীবনের শেষ বিকেলটায় যেন সেখানেই কাটে আর শেষ ঘুমটা যেন তারি বুকে হয়। এটাই যেন হারিয়ে ফেল এক গ্রামের প্রতি আমার নিবেদন। 

বন্ধীর প্রেম

 রাত কাটে বান্ধুবীর টেলিফোনে, না হয় কিছু বইয়ের পাতায়,এ যেন আলোর খোঁজে অন্ধকারকে জয় করা। মাঝে মাঝে গড়জে উঠি নজরুলের 'বিদ্রোহী' কবিতায়; প্রেমে পরি রবীন্দ্রনাথ এর 'শেষের কবিতা'য়; আর কানে ভেসে আসে মুনীর চৌধুরীর 'কবর' নাটকের সংলাপ; এই যেন এক নিশাচরের জীবন। খোঁজে ফেরী অচিন মানবী, নিকোটিনের ধোয়া, লেম্পপোষ্ট এর জ্বলন্ত ছায়া, কান্ত শরীর, উদ্দেশ্যবিহীন কিছু ভাবনা। "জ্বলচ্ছে আগুন নিবচ্ছে আগুন তবু খাটি হচ্ছে না জীবন"

US -Bangla 02 20

স্বপ্ন নিয়েই মেঘের সাথে পাড়ি দিয়েছিল US-Bangla, হারিয়ে ছিল কিছু সিগনালে যান্ত্রিক খেলায়।আবিদ এর স্ত্রী জীবন যুদ্ধে মেতেছে স্বামীর প্রেমে মগ্ন হয়ে। এ তো তারি খেলে

ফেলে আসা ভালবাসা

বৈশাখী ঝড়ে ওড়ে গেছে সব ভালবাসা। নেই আগের মত তোমার অর্থহীন আবদার গুলো পূরণ করার আপ্রাণ চেষ্টা। এখনো কি ভিজবার নাম করে ছাদে আস, কেউ কি বলে ঠাণ্ডা লাগবে যাইও না। দিবসের প্রথম প্রহরে দাঁড়িয়ে থাক চায়ে কাপে, বেজা চুলের স্পর্শে কি কারো ঘুম কাড়ে? শুকনা গলায় কি কেউ বলে আরো একটু ঘুমাতে দাও। মনে আছে ছুটির দিনে টঙ্গ দোকানের চায়ের কথা, একটা লালা চা কম চিনিতে আরেকটা দুধ চা বেশি চিনিতে।  সেই বারান্দা রাত গুলোর কথা ভুলে গেছ? আমি চেয়ারে বসে কবিতা আবৃতি করতাম আর তুমি মেঝেতে বসে আমার কোলে মাথা রেখে শুনতে। একদিন তোমার অনেক জ্বর হয়েছিল জ্বরে কাপছিলে আমি কম্বলটা জরিয়ে দিয়ে মাথায় পানি দিচ্ছিলাম। তখন তুমি বোকার মত বলে উঠলে। মরে গেলে যেন লাশটা তোমার কাছে থেকে যেন কেউ না নেয়। আজও বেচে আছে দুইটা আত্তা তবে দুটা পৃথিবী নিয়ে।

শৈশব

আমার শৈশবটা কাটেনি মায়ের সাথে রিকশা করে আর বাবার আংগুল ধরে রাস্তায় হেটে। প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি নিয়ে তাদের মাঝে ছিল দ্বিধা শেষ পর্যন্ত ৪০ দিন পর ভর্তি করার। প্রথমে ক্লাশে যায় নি আমার সাথে কেউ যদিও স্কুলটা ছিল কাছে।এভাবেই দুইটা বছর এখানেই কেটে গেল।ক্লাশ রোল ও প্রথম ছিল। এই স্কুলটা ভাল না বলে ৩য় ক্লাশে দিল দুরের একটা স্কুলে (নবীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়) আমার সাথে সঙ্গী ছিল পাশের বাড়ির দুই চাচাতো ভাই।তাদের সাথেই এই বছরটা পার। দুরের স্কুলে যে দিন প্রথম বার্ষিক পরিক্ষা দেই সে দিন বড় ভাই (বাকি ভাই) নিয়ে যান। ফলাফল ভালই হল ৮৩ থেকে ৩ এ রোল চলে আসে। আমার জন্য ভাই অনেক পরিশ্রম করেন সেই ছিল আমার বাড়ির শিক্ষক। পরের বছর চলতে থাকল ভাল ভাবেই। এই বছরেই গ্রামে একটা নতুন গিল্ডার গার্ডেন হল সেখানকার স্কুল থেকে আমার মাকে বলা হল তাদের ওখানে ক্লাশ করতে বাবা প্রথম রাজি ছিল না মায়ের চাপে পরে রাজি হয়। প্রথম দিন আমি এই গিল্ডার গার্ডেন ক্লাশ করতে গেলাম সাথে কেউ ছিল না অচেনা পরিবেশে কেমন জানি লাগছিল কাউকে না বলেই ক্লাশে দরজা থেকেই বাড়িতে চলে আসি। পরদিন থেকে দুরের একটা বন্ধুর (প্রশান্ত) সাথে ক্লাশ করতে যাই। কেটে ...

নিকৃষ্ট প্রেমে

নিজেকে খোঁজে পেয়ে ছিলাম তোমার ঐ হিংস্রের চোখে,হারিয়ে ছিলাম নিকৃষ্ট প্রেমে। তুমি আজ নিজেকে শপে দিলে অর্থের মাঝে কোন এক দানবের মুখে। তুমি একটা নষ্ট প্রেমের জাহাজি তুমি একটা অভিশাপগ্রস্ত নারী। আমি আজ নিজেকে খোঁজে ফেরি মাদকদ্রব্যের কোন নিষিদ্ধ ধোয়ার, আজ আশাগ্রস্ত কোন এক নিকৃষ্ট প্রেমে আজ নিজেকে খোঁজি হিংস্রের চোখে হারিয়ে ফেলি আমাবস্যা রাতে জোঁসনার আলোতে।

শেষ টেক্স

আমি জানি না কেন তকে এত মিস করি। তর কথা সব সময় কেন কানে বাজতে থাকে? কেন তর হাসিতে আমার সুখ গুলা খুঁজে পাই কেন কেন? আমার মাঝে কেন এতটা জেগে উঠলে? আমি জানি তুই হয় তো মনে করবি আমি তর সাথে ডব মারছি বা তাও মনে করতে পারছ যে লিখাটা কপি করেছি! তবে তুমি কি ভাব তা কেয়ার করি না মনে হল তাই ইমশন শেয়ার করলাম।আমি জানি এই ইমশন গুলা বেকার পরে থাকবে। We know this relation is imagine, couldn't got reality. that's virtually relation but I thinks not false relation. Please kept remember me.

শব্দের রানী

তোমাকে নিয়ে লিখবো কাব্য, তোমাকে নিয়ে লিখবো হাজারো কবিতা। তুমি আমার শব্দের রানী, তুমি আমার প্রতিমা। তোমায় নিয়ে সাজাবো অক্ষরবিন্যাস, তোমায় নিয়ে গঠন করব অবিধান।

বারান্দার রাজকুমারী

আমি চেয়ে থাকি অপলক, উপভোগ করি তার লাজুক হাসি, চোরা চাহনি আর ইশারায় কি যেন বলতে চায়! এ যেন চোখে চোখে কথা বলা। তার মাঝে এখনো ছেলেমানুষিটা কেটে ওঠেনি। মাঝে মাঝে কফি মগে ঝড় তুলে মিষ্টি ঠোটে।

আলোর প্রেম

চাঁদের আলোতে কেমন জানি আজ মনে নেশা ধরে গেছে, কাকে জানি খুঁজি নিজের পাশে। মন চাচ্ছে কারো সাথে আলো'টা ভাগাভাগি করি আর আলতো করে ধরি তার হাত। পারি দেই বহুদুর নদির পাশের পথ দরে আর হারিয়ে যাই কোন গহীনের শব্দে বা গল্পে।

মা'কে খুঁজি

ভালবেসে দূরে থাকা যায় না, তাতে ভালবাসা আরো ভয়ংকর হয়।      এই চোখের পানি মিথ্যা নয়! এই পানি যেন তৃষার্তা মরুভূমির কোন পথিকের পিপাসিত পিপাসার পানি।     এই হৃদয় এর আহা-হা কার যে, মায়ের প্রতি কোন ছেলের অপ্রকাশিত ভালবাসার চিৎকার।      আমার একাকীত্ব কে যেন ঘিরে রাখে মায়ের অক্লান্ত পরিশ্রম কষ্ট।     জানি না কবে, কখন, কোন সময় তোমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদব। মনটা যে পরে থাকে তোমার কাছে।    

আঙুলের প্রেম

'তোমার আঙুলের নখ জানে কতটা চেয়ে ছিলে আমায়, দুই আঙুলের মাঝে আর কত চুমো খাবি এবার একটু সংসারী হও'

পর্দা

"আমার রুমের জানালার পর্দাটা যে ভাবে ছিড়ে রেখে এসে ছিলে আজও এমন ই আছে। আর ঠিক করা হয় নি কারন আবার ছিড়ার মত কাউ কে পাই নি"

তোমাকে চাই

তোমাকে চাই নিশাজলে,                      ফুলের মাঝে। তোমাকে চাই হিম রাতে,                     খোলা আকাশের নিচে। তোমাকে চাই নদের চাঁদে,                     কলসি কাঁখে। তোমাকে চাই নদীর ধারায়,                     নৌকার পালে। তোমাকে চাই বর্ষণে,                     প্রবল হাওয়ার মাঝে। তোমাকে চাই সকল তারার মাঝে,                      চাঁদের মত করে। তুমি আমার আদি চাওয়া,                  তুমি আমার বিনাশ চাওয়া।

অভিমানী সন্তান

আজ সন্ধায় বাবা কল করে ভালোমন্দ জানলেন, পরীক্ষার সম্পর্কে জানতে চাইলো। আমার উত্তর ছিল পরীক্ষা তো শেষ ইভেন রেজাল্ট ও দিয়ে দিয়েছে। বাবা জানতে চাইল রেজাল্ট কি? আমি বললাম 'এই আমার রেজাল্ট'। বাবার রিএকশিনে কিছু বুঝতে পারলাম না যে খুশি হলেন না অখুশি হলেন (গার্ডিয়ান আমার কাছ থেকে কখনো রেজাল্ট জানতে চায় নাই)। তারপর আমার চাওয়া পাওয়া গুলা চাইলাম। উত্তর আসল বাসায় এসে নিয়ে যাও। অনেকদিন বাসায় যাওয়া হয় না। খুব মিস করছি ছোট'কে। মেজোর ঘারতেমিটাকে, মা'য়ের হাজার ব্যস্ততা মাঝে আমাকে ভাত খাইয়ে দেওয়াটাকে আর বাবার হাতের পোলাও। জানি না ফিরবো কবে তোমাদের দুই হাতে। "অভিমান জমতে থাক"

বাংলা সনে তুমি আমি

এ রুপ যে স্পর্শ করতে চায়, যৌবন শুধু তোমার। চৌত্রের খরা রৌদে একটুকরো বৃষ্টির জলে পুরবো! ভাসবো শ্রাবণের আকাশে, লজ্জায় বলবে কিছু শরৎতের কাশবন। বৈশাখী ঝড়ে আসবো ফিরে বসন্তেরকোকিল হয়ে। তুমি যে আমার আকবরের দিন পঞ্জিকা, কেন আড়ালে ঢাকো আষাঢ়ের মেঘে। আমি চাই বর্ষার জলে, শীতের সকালে, গ্রীষ্মের গরমে, বসন্ত বাতাসে,শরতের আকাশে, হেমন্তের নবান্নে শুধু তোমাকে।

এতিম ছেলে

বাবা মা হারিয়েছে ছোট থাকতে দাদার কাছে বড় হওয়া, মা'য়ের স্নেহ বাবা'র আধার বলতে কি কখনো বুঝেনি। ছোটবেলা থেকে কেটেছে চাচার বাসায় তারপর বিভিন্ন ছাত্রাবাসে। জীবনের দিক দেখিয়ে দেয় নাই কেউ। দাদার সম্পত্তি ছিল তাই এখন পড়াশুনা করছে মাঝারি টাইপের প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে। ছেলেটা বিভিন্ন বইপড়তে পছন্দ করে, মিউজিক ভালবাসে ভাল গিটার ও বাজাতে পাড়ে কখনো কাউকে বুঝাতে দেয় নাই। প্রতিভা বলতে তাই আছে। ছেলেটার বন্ধু বান্ধব তার এই বিষয় নিয়ে তেমন অবগত ছিল না। না থাকার কারণ ছেলেটা দেখলে বুঝায় দুষ্প্রাপ্য। ছেলেটা একটা সময় একটা মেয়ের সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যেই জানতে পাড়ল যে ছলেটা এতিম তখন সে আর সম্পর্ক রাখেনি (মেয়েটার যোক্তী ছিল এতিম ছেলেকে তার পরিবার মেনে নিবে না)। কিছু দিন আগে ছেলেটা দাদা চলে গেলেন না ফেরার দেশে।ছেলেটার কোন ক্লোজ বন্ধু ছিল না (আগেই বলেছিলাম ছেলেটা বিভিন্ন ছাত্রাবাসে বড় হয়েছে তাই তেমন কোন ক্লোজ বন্ধু গড়ে তুলতে পারে নাই)। একটা মজার ঘটনা ঘটে ছিল তার সাথে, সে একটা টিউশন বের করে। স্টুডেন্ট এর মা তাকে বলে আপনাকে দেখতে তো বড় লোকের ছেলের মত মনে হয়। তাই তাকে আর টিউশনটা দিল না।ছেলেট...