একটা ছেলের টাইমলাইন দেখে বুঝতে পারলাম একটা মেয়ে কতটা স্বার্থপর হলে একটা ছেলের লিখার মাঝে অক্সিজেন এর সাথে কোন পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়া গঠতে পারে। ছেলেটির প্রতিটি লিখায় ফুটে ওঠে এসেছে মেয়েটির অনৈতিক স্বার্থপরতার কথা। মেয়েটির বিয়ে হয়ে গেছে প্রায় ৪ বছর আছে আর ছেলেটি এখনো তার মিছে অনুভূতিগুলো নিয়ে লিখে। নিজেকে জ্বালিয়ে দেয় কোন এক অজানার ভালবাসার না পাওয়ার ব্যর্থতা। শুনিলাম মেয়েটি নাকি তার স্বামীর সাথে প্রবাসে থাকে এখনো কোন ছেলে সন্তান নেয় নি তাহলে তো ধরেই নিতে পারি মেয়েটি সুখেই আছে (আমার কাছে মনে হয় না মেয়েটি সুখে আছে সেও কোন একদিক থেকে আগুনের তাপ পাচ্ছে, হৃদয় ক্ষরণ অপরাধে)! যে ছেলেটির কথা বললাম সে ও প্রাবাসে থাকে।
তর সাথে যখন আমার প্রথম কথোপকথন হয় মেসেঞ্জারে তুই আমার কথায় গুলাই ফরোয়ার্ড করেই আমাকে দিতে তুই কিছু বলতিস না। মনে আছে তর ঐ দুষ্টামি গুলো। একদিন বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম হেরেছিল তখন তর অনেক মন খারাপ ছিল,তখন তুই আমার সাথে কথা বলতে চেয়েছিলি মনে আছে। সেইদিন আমাদের মাঝে ফোনে কথা হয়। তর এখনো কি মনে পরে মাঝ রাতে কল দিয়ে তকে আমি কবিতা শুনাতাম আর তুই হেসে বলেছিলে কোন দিন কোন কবিকে বিয়ে করবি না।আমি তকে পাগলী বলতাম শুধু কারনে অকারনে তর হাসি শব্দ শুনে। তুই আমাকে একদিন আই লাভ ইউ বলেছিলি বিশ্বাস করবি কিনা তখন আমার পৃথিবীটা কেপে উঠেছিল। পরে যানতে পারলাম তাতে আমকে ব্যবহার করা হয়েছিল। তাতে আমার মন খারাপ হয় নাই, ততদিনে আমি বাস্তবিক হয়ে গিয়েছিলাম। এভাবে চলে গেল ৩ বছর এক সেকেন্ডের জন্য তকে আমার কাছে বিরক্ত মনে হয় নাই। তুই যেই দিন রাগ করেছিলি জানিস আমার খুব ভয় হয়েছিল যদি আর কথা না হয়। তখন মাথার মাঝে একটা চিন্তা আসলো যেই দিন তর বিয়ে হয়ে যাবে সেইদিন থেকে আমি কি করে থাকব তর সাথে কথা না বলে তর কারনে অকারনে হাসি গুলা না শুনে। তাই কিছুদিন দূরে ছিলাম অন্যের মাঝে হারাতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারি নাই। তখন তর থেক...
Comments
Post a Comment